বৃহস্পতিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০০৯

ফ্রী ওয়েব সাইট তৈরী কারতে চান www.webnode.com

আপনি কি মনে করেন আপনার একটা আপনার একটা ওয়েব সাইট থাকা দরকার তা হলে আপনি এখনি visit করুন http://www.webnode.com এই ঠিকানাই তাহলেই আপনি পেয়ে জাবেন আপনার সপ্নের একটা ওয়েব সিতে।আর এই সাইট এর সুবিধা হল তারা ফ্রী সাব ডোমেইন দেয় এবং ১ গিগা ফ্রী হোস্টিং।বিশাস হয়না ভিসিট করেই দেখুন না

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০০৯

ইন্টারনেট কয়েকটি ফ্লাশ গেমস

অনলাইনে এই গেমগুলো খেলতে চাইলে অ্যাডোবি ফ্লাশ সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে।
ডুম/হেক্সেন/হেরেটিক ত্রিপল প্যাক
সব সময় খেলার উপযোগী মজার গেম ‘ডুম’ এখন ফ্লাশে পাওয়া যাচ্ছে। পিসি ভার্সনে গেমটিতে ট্রিগার হিসেবে অল্টার কির বদলে এ এবং ডি কি ব্যবহার করতে হবে এবং অ্যারোর সাহায্যে ঘুরতে হবে। এই নিয়ে চিন্তিত হবার কিছু নেই। খেলতে খেলতে এমন পরিবর্তনের সঙ্গে যে কেউ খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারবেন। এবার রক্ত আর তলোয়ারবাজির গেম হেক্সেন আর হেরেটিকের কথায় আসা যাক। একই ইঞ্জিনে গেমটি উপভোগ করা সম্ভব। আইডি সফটওয়্যারের আগের গেম, ওলফেনস্টাইন থ্রিডির মতো এই একই প্রকৃতির গেমগুলোও ফ্লাশে পাওয়া যাচ্ছে। তবে এদের নিয়ন্ত্রণ খানিকটা ভিন্ন হবে এই আর কি।

এন গেম
উত্তেজনায় ভরা একটি গেম। লিকলিকে খেলোয়াড়কে বিভিন্ন জায়গায় পাকড়াও করতে ধেয়ে আসবে নিনজা। অভিজ্ঞতা থেকেই বলা দ্রুত পতন মানেই কিন্তু এখানে মৃত্যু। ব্যস্ত থাকার জন্য খুবই ভালো এটি। তবে গেমটিতে অনেক বেশি কৌশলী হতে হবে।

ওয়াইম্যাক্স : সাধারণ মানুসের সাধ্যের! বাইরে

প্রচলিত খরচ বা তারচেয়েও কম ব্যয়ে দ্র্বতগতির ডেটা ট্রান্সফার করতে বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম হলো ওয়াইম্যাক্স। এর পুরো নাম হচ্ছে ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারঅপারেবিলিটি ফর মাইক্রোওয়েভ অ্যাক্সেস, সংক্ষেপে WiMAX। অনেক দিন ধরেই আমরা শুনছিলাম এই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে আসছে ইন্টারনেট কানেকশনের মাধ্যম হিসেবে। সে অপেৰার পালা অবশেষে শেষ হলো। সম্প্রতি দু’টি কোম্পানির মাধ্যমে দেশে যাত্রা শুরু করলো আরাধ্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক- ওয়াইম্যাক্স।

অপেক্ষার সময়টি পেরিয়ে এসে এখন প্রশ্ন দাঁড়াচ্ছে, বাংলাদেশের প্রেৰাপটে কেমন চলবে এই ওয়াইম্যাক্স, কেমন সম্ভাবনাই বা লুকিয়ে আছে এর মাঝে। তারচেয়েও বড় ব্যাপার হচ্ছে, বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে ওয়াইম্যাক্স চালু হওয়ায় যে অসীম সম্ভাবনা সৃষ্টির কথা বলা হচ্ছে, তার বাস্তবায়ন সম্ভব কি না।বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে থ্রিজি সেবার জন্য ২১০০ মেগাহার্জের নেটওয়ার্কের লাইসেন্স দেয়ার ফলে বাংলাদেশী অপারেটররা মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা চালুর সুযোগ পাবে, যা এর আগে বাংলাদেশে আসেনি। মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা চালু হলে এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী খুব সহজে এবং দ্র্বতগতিতে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার এবং অন্যান্য অনলাইন সেবা ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) -এর প্রধান মনে করেন, থ্রিজি ইন্টারনেট অন্য যেকোনো প্রযুক্তির তুলনায় দ্র্বত ছড়াবে। তবে তিনি আরো যোগ করেন, ‘গ্রাহক এবং সেবা প্রদানকারীরাই নির্ধারণ করবেন বাংলাদেশের জন্য কোন ধরনের প্রযুক্তি সর্বাধিক ব্যবহার উপযোগী।’গেৱাবাল সিস্টেম অফ মোবাইল কমিউনিকেশন (জিএসএম) এর নেটওয়ার্ক বিস্তৃত রয়েছে বাংলাদেশের প্রায় ৯৫ শতাংশ এলাকা জুড়ে। অথচ বাংলাদেশ এখনো মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা থেকে দূরেই অবস্থান করছে। মোটামুটিভাবে বাংলাদেশে এখন মোবাইল ব্যবহারকারী ৪ কোটি ৭০ লক্ষ। এরা সবাই ইন্টারনেটের নাগালে আছেন বটে, তবে তাদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার খুবই কম। যদি স্বল্পমূল্যে মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা গ্রাহকদের দেয়া সম্ভব হয়, তাহলে ২০১১ সাল নাগাদ বাংলাদেশে মোট মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭ কোটিতে দাঁড়াবে বলেই অনুমান করা হচ্ছে।

বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার বিশ্বে সর্বনিম্ন। এখানে গড়ে শতকরা একভাগেরও কম ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। আর বাংলাদেশে পুরো ব্রডব্যান্ড ব্যবসা চলে বিভিন্ন স্থানীয় আইএসপি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার) বা ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে।নতুন প্রযুক্তির আসার ফলে এবার বাংলাদেশের ইন্টারনেট ইতিহাসে কিছুটা পরিবর্তন আসবে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্ট অনেকেই।

থ্রিজি ইন্টারনেট সেবার যুক্তিযুক্ত মূল্য কাঠামো প্রণয়ণ সম্পর্কে বিটিআরসি’র একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘অপারেটরদের উচিৎ হবে নিলামের মোট খরচ, যাবতীয় ব্যয় এবং ট্যারিফের মধ্যে ভারসাম্য রৰা করে মূল্য কাঠামো প্রণয়ন করা। বাংলাদেশে কেবল লাইন ইন্টারনেট কানেকশন (প্রচলিত ভাষায় ব্রডব্যান্ড) সংযোগের সংখ্যা খুবই কম। এ অবস্থায় মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা ব্যাপকভাবে সহজলভ্য হলে সামাজিক ও অর্থনৈতিক লাভ খুব দ্র্বতই দেখবে বাংলাদেশ।’
আর আমাদের মত ছাত্ররাই বা কিভাবে WiMAX ব্যবহার করব??????????????এটা প্রশ্ন রইল ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে ডাক দেওয়া সরকারক??????????????????

সবাইকে বিজয় দিবসের রক্তিম সুভেছহা

বিজয় দিবসের দিনে গভির ভাবে সরন করছি সেই বির সেনাদের জারা নিজের রক্ত দিয়ে এই দেশকে মুক্ত করেছে,জাদের আত্ততাগের বিনিময়ে পেয়েছি এক টি সাধিন দেশ এক সাধিন মাতৃভুমি, এক টি নতুন পতাকা,পথিবীর বুকে এক টি নতুন দেশ।

আমি বাংলাই গান গাই

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা।